HELPING THE OTHERS REALIZE THE ADVANTAGES OF কবিতা, গল্প, গদ্য

Helping The others Realize The Advantages Of কবিতা, গল্প, গদ্য

Helping The others Realize The Advantages Of কবিতা, গল্প, গদ্য

Blog Article

পদচ্ছাপ। ভ্যান গাড়িতে পা দুলিয়ে দুবন্ধুর নিরব আলাপ— মেঠো পথ—

গানের সুরে ভেসে আমরা কবিতার শীশমহলে পৌঁছে যাবো।

খ্যাতিমান কবিদের কিছু কবিতা যখন তুমি শোকের বাড়ি থেকে ফিরে এলে

কবি হাফিজ রশিদ খান আশির দশক এর গোড়া হতে কাব্য জগতে সরব বিচরণ করে এখনো লিখে চলেছেন স্বমহিমায়। মূলত আদিবাসী জীবনের নিগূঢ় বিষয়গুলো কবিতায় ফুটিয়েছেন নিজের মেধা ও মনন দিয়ে। যাকে আমরা আদিবাসী কবি হিসেবে সহজে সনাক্ত করতে পারি। তার একটি কবিতার কিয়দংশ এমন—

বড় হয়ে লজ্জা হয়েছে দ্বিগুণ। সে শাড়ি পরেছে বারোহাত, চোখের

শিপ্রা সেন ধর শামসুর রাহমান শচীন দাশ শম্ভু চৌধুরী শ্যামল চট্টোপাধ্যায় শৈলেন check here সরকার শশাঙ্কশেখর হাইত শুভমানস ঘোষ শোভন তরফদার শাশ্বতী ঘোষ শার্ল বোদলেয়র শরৎচন্দ্র চট্টোপাধ্যায় শিবনাথ শাস্ত্রী শম্পা চৌধুরী শিশিরকুমার দাশ স

আপনি যদি তথ্য গুলো এখানে সেভ করে রাখতে চান তবে এখানে টিক দিয়ে রাখুন।

দিনে লাশকাটা ঘরে হৃদয়বিহীণ শুয়ে আছো কত যুগ হলো? বলো দেখি? বেড়ালের

কবিতাটির শুরুতে লালনের একটি গানের কিছু অংশ উল্লেখ করে কবিতাটি শুরু করেন কবি। গানটি হলো— ‘কি কব সেই পড়শীর কথা/ও তার হস্তপদ স্কন্দ মাথা নাইরে,/ও সে ক্ষণেক থাকে শূন্যের উপর/ক্ষণেক ভাসে নীরে’। কবিতাটি এক অদ্ভুত ঘোরে ফেলে দেয়। গদ্যে লেখা কিন্তু ভিন্ন এক স্পন্দন দোলা দেয় গভীর বোধের ভেতর। লালনের সেই পড়শীর মতোই কবিতা ধরা দেয় না ছোঁয়া দেয় না তবুও যেন এক উজ্জ্বল আঁধার আমাদের দোলা দেয়। ঠিক মামদো মানুষের মতো। কবি যখন স্ত্রীর শিশ্নের কথা বলে তখন আমাদের বোধে কম্পন দিয়ে ওঠে। নারীর স্বাভাবিক শারীরিক গড়নে আমাদের কটকা লাগে। ভুতুড়ে পরিবেশ তৈরি হয়। চেতন ও অবচেতনের মাঝে যেন একটি সেতু তৈরি হয়। গদ্যটি আর গদ্য থাকে না। কবিতা হয়ে উঠে।

বৃক্ষ আর মানুষের দাম্পত্য জীবনে এমন অমিল আশ্চর্যের কিছু নয়। তবুও তো

সুখের বাতি। রঙিন আঁচলে দেখা দিঘির দীঘল ঘাট সব

সেগুলো জড়ো করে একটি পুষ্পস্তবক বানিয়ে

ধরি— বাওবাতাস সব বুঝিয়ে দিও…রাতের আন্ধার যেমন-তেমন দিনের আন্ধার

কবিতাটি গদ্য কবিতা। কিন্তু তার প্রতিটি লাইনে লাইনে কেমন সুরের মাদকতা। যেন কবি কবিতায় এক অবুঝ মানুষের কথা বলছেন এক অনবদ্য সুরের মাঝে। কবিতাটি একবার পড়ার পর যেন বারবার পড়তে ইচ্ছে করছে। এর দুটি কারণ আবিষ্কার করলাম। প্রথমত কবিতাটি গদ্যে লেখা হলেও এর মাঝে একটা নিবিড় সুর আছে এবং দ্বিতীয়ত এর ভাবের একটা দোলা আছে যা আমাদের ভাবায়।

Report this page